সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয়
বর্তমানের এই আধুনিক যুগে হর হামেশাই সিজার করা হয়ে থাকে। এটি মানুষ অত্যন্ত সাধারণ একটি অপারেশন মনে করলেও সিজার হল অত্যন্ত সেনসিটি একটি অপারেশন। তাই এই অপারেশনের পরে বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় এবং সিজার সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান না থাকায় বেশ কিছু ব্যাপারে মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। এই পোস্টের মাধ্যমে তাই আপনাদের সাথে আজকে আলোচনা করব সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয় এবং সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় সহ আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
সিজারের পরে বিভিন্ন কাজ করার সময় বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়, সিজার সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান না থাকার কারণে আমাদেরকে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জটিলতায় পড়তে হয়। সিজারের পরে অনাকাঙ্ক্ষিত এই জটিলতাতে যাতে পড়তে না হয় এই কারণে এই পোস্টে আজকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে, সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয় ও সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় এই বিষয়ে দুইটি ছাড়াও এই পোস্টে আপনি জানতে পারবেন সিজারের কতদিন পর ভারী কাজ করা যাবে, সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যাবে , সিজারে কতদিন পর বাচ্চা নেওয়া যাবে ইত্যাদি বিষয়গুলো ছাড়া আরও বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে। আর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে হলে অবশ্যই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
সূচিপত্রঃ সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয় - সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়
- সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যাবে
- সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যাবে
- সিজারের কতদিন পর বাচ্চা নেওয়া যায়
- সিজারের কতদিন পর গোসল করা যায়
- সিজারের কতদিন পর মাসিক হয়
- সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয়
সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যাবে
আমাদের মধ্যে অনেকেরই প্রিয় খাবার মিষ্টি। কিন্তু এই মিষ্টি জাতীয় খাবার
গুলো আমাদের শরীরে যেকোনো কাটা , বা ক্ষতস্থান শুকাতে বাধা দেয়। তাই সিজারের পরে
দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যাবে এ বিষয়টি
ভালোভাবে জেনে রাখা উচিত। এরপর সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যাবে এই
প্রশ্নটির উত্তর অনেকেই জানতে চেয়ে থাকে। তাই আজকে সিজারের কতদিন পর মিষ্টি
খাওয়া যাবে এই সম্পর্কে আলোচনা করবো। আপনাদের আগেই জানিয়েছি যে মিষ্টি আমাদের
শরীরের কাঁটা বা ক্ষতস্থানগুলো দ্রুত শুকাতে বাধা দেয়, আর যার ফলে কাঁটার
স্থানগুলোতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু অথবা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করার সুযোগ পায়
যার ফলশ্রুতিতে দেখা যায় কাঁটার স্থান থেকে ইনফেকশন এর সমস্যা। তাই
সিজার বা এই জাতীয় বড় এবং জটিল অপারেশন গুলোর ক্ষেত্রে কিছুদিন মিষ্টি জাতীয়
যে কোন খাবার এড়িয়ে চলায় ভালো।
আরো পড়ুনঃ ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ ও ব্লাড ক্যান্সার থেকে বাঁচার উপায়
কিন্তু কতদিন এই মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না ? সিজারের পরে কাটায় স্থান
মোটামুটি না শুকানোর আগে পর্যন্ত মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার কোনভাবেই খাওয়া
উচিত নয়। কারণ এতে করে আপনার ইনফেকশন বা অন্যান্য সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা
থাকে। ডাক্তারি মতামত অনুযায়ী সিজারের পরে মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো
গ্রহণ করা উচত। তবে ডাক্তাররা সাধারণত সিজার করার পরে অন্তত তিন সপ্তাহ বা ২১ দিন
মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো না খাওয়ারই পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যাবে
সিজারের পরে সতর্কতায় এবং সাবধানতা মূলক যে বিষয়গুলো রয়েছে তার মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো - সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যাবে এ বিষয়টি। যারা সিজার করিয়েছেন এবং পড়াতে চলেছেন তাদের প্রত্যেকেরই সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যাবে এই বিষয়টিভালোভাবে জেনে। অনেকেই এই বিষয়ে সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন না তাই তাদেরকে এই বিষয়ে সচেতন করার জন্য আজকে জানাবো সিজারের কতদিন পর সহবাস করা যাবে।
নরমাল ডেলিভারিতে জরায়ুর মুখ প্রায় 40 দিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে গেলেও
সিজারিয়ান ডেলিভারি গুলোতে জরায়ুর মুখে সুস্থ হওয়ার সাথে সাথে আরও বেশ
কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। কারণ সিরিয়াল হলো এক ধরনের জটিল একটি অপারেশন। আর
এই অপারেশনের সময় রোগীর উপরে শারীরিক এবং মানসিক প্রচুর চাপ পড়ে। তাই সিজারের
পর সহবাস করার পূর্বে অবশ্যই জরায়ুর মুখ ভালোভাবে শুকিয়েছে কিনা এই বিষয়ে
পাশাপাশি ,
- পেটের কাঁটার স্থানের অবস্থা
- শারীরিক অবস্থা
- মানসিক অবস্থা
ইত্যাদি সকল কিছু বিবেচনা করে সহবাস করা উচিত। সিজারের পর এই সব বিষয়গুলো
স্বাভাবিক অবস্থায় আসতে অন্ততপক্ষে আড়াই থেকে তিন মাস লেগে যায়। তাই সবকিছু
বেড়ে যাওয়া না করে গাইনি ডক্টররা কি আর করার পর ৯০ দিন অর্থাৎ ৩ মাস পরে
সহবাস বা শারীরিক মিলনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ এর আগে সহবাস করলে বা যৌন
মিলন করলে জরায়ু বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যা এবং কাটা বা ক্ষতস্থানে চাপ লাগার ফলে
জটিলতা বাড়তে পারে।
সিজারের কতদিন পর বাচ্চা নেওয়া যায়
সিজারের পর পরবর্তী বাচ্চা নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন থাকে যে সিজারের
কতদিন পর বাচ্চা নেওয়া যায়। একজন মেয়ে যখন প্রেগনেন্ট বা গর্ভবতী হয় তখন
তার শরীরের অভ্যন্তরে কোন রকম হরমোনের তারতম ঘটে এবং সাথে সাথে শারীরিক পরিবর্তিত
হয়, প্রেগন্যান্ট অবস্থায় কিছু কিছু পরিবর্তন নিয়ম ঘটে আবার প্রসবের পর
প্রাকৃতিক নিয়মের পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায়।সন্তান প্রসব যদি
স্বাভাবিক হয় রোগী তাহলে শারীরিকভাবে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। তবে সিজারিয়ান
ডেলিভারি গুলোর ক্ষেত্রে শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠতে বেশ কিছুদিন সময়
লাগে। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সিজারের পর মেয়েদের শরীরে ছোট-বড় বেশ কিছু
শারীরিক সমস্যা লক্ষ্য করা যায়।
আরো পড়ুনঃ পিত্তথলির পাথর কেন হয়
সিজারের পরে শারীরিক জটিলতা গুলো কাটিয়ে উঠে তারপর আবার বাচ্চা নেওয়ার জন্য ফিট
হতে অন্ততপক্ষে দুই বছর সময় লেগে যাবে। তাই আপনি যদি সিজারের পর আবার বাচ্চা
নেওয়ার কথা ভাবেন তাহলে আপনাকে অন্ততপক্ষে ২ বছর টাইম দিতে হবে। কারণ এর আগে যদি
আপনি পরবর্তী সন্তান নেয়ার চেষ্টা করেন তবে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বা
জটিলতার পাশাপাশি বেড়ে যেতে পারে মৃত্যু ঝুঁকি। তাই সিজার করার কম করে দুই বছর
পর পরবর্তী সন্তান নেয়া উচিত।
সিজারের কতদিন পর গোসল করা যায়
এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক সিজারের কতদিন পর গোসল করা যায়। আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে গোসল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে সিজারের পর আর কয়েক দিন বাদ দিয়ে গোসল করা উচিত। যদি স্থান মোটামুটি ভাবে শুকাতে শুরু করার আগেই গোসল করা হয় তাহলে গোসলের পানির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর সংক্রমণ ঘটতে পারে সিজারের অপারেশনে স্থান আর এখান থেকে ইনফেকশনের মতন জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এই সমস্যাগুলো এড়িয়ে চলার জন্য আপনাদের জেনে নেওয়া উচিত সিজারের কতদিন পর গোসল করা যায়। চলুন আজকে আমরা ভালোভাবে জেনে নিই সিজারের কতদিন পর গোসল করা যায়।
গোসল না করে থাকাটা বিভিন্ন দিক দিয়ে কষ্টসাধ্য হলেও সিজারের পরে অন্ততপক্ষে ১২-১৫ দিন কাটায় স্থানে পানি ঠেকানো বা গোসল না করাই উত্তম। কারণ এতে করে ইনফেকশনের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় তাই পারোতো পক্ষে চেষ্টা করা উচিত ১৫ দিনের আগে গোসল না করা। আর ১৫ দিন পরেও গোসল করতে হলে অবশ্যই গোসলের পানি জীবাণুমুক্ত করে নেওয়া। সিজারের পরে গোসল করার প্রথম কয়েকদিন আলতোভাবে কাটার স্থানে পানি দেবেন এবং মনে রাখবেন কোনভাবেই যেন সাভার ব্যবহার করা না হয় কারণ হত বা কাটায় স্থানে সাবান আপনার সমস্যার কারণ বা জটিলতা বাড়াতে। সিজারের পর গোসলের ব্যাপারে সঠিক তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই এই বিষয়ে ডাক্তারের কাছ থেকে ভালোভাবে জেনে নেবেন। ডাক্তারের কাছে সঠিক পরামর্শ নেওয়ার পরেই সিজারের রোগীদের গোসল করা উত্তম।
সিজারের কতদিন পর মাসিক হয়
সিজারের পরে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়গুলো জানার মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
হল - সিজারের কতদিন পর মাসিক হয় এই বিষয়ে। সিজারের কতদিন পর মাসিক হয় সঠিকভাবে
এই বিষয়টি জানা না থাকার কারণে দীর্ঘদিন মাসিক না হলে , মেয়েরা উদ্বিগ্ন হয়ে
পড়েন। তাই আজকে জেনে নিন সিজারের কত দিন পর মাসিক হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে। আমরা
জানি সিজারের সময় শরীর থেকে অনেক রক্তক্ষরণ হয় এবং সিজারের পরেও স্রাব
আকারেও দীর্ঘদিন ব্লিডিং চলতে থাকে। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় শরীরে বিভিন্ন ধরনের
হরমোনের তারতম্য ঘটে এগুলো ঘটে প্রাকৃতিক নিয়ম এবং ডেলিভারির পরে আবার ধীরে ধীরে
প্রাকৃতিক নিয়মে এগুলো স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে আসে।
আরো পড়ুনঃ পেটে গ্যাস হলে কি সমস্যা হয় এবং পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
সিজারের পরে প্রথম মাসিক শুরু হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে শরীরের অভ্যন্তরের
বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তনগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার পরে। গর্ভাবস্থায়
হরমোন বা অন্যান্য যেসব পরিবর্তন শরীরের অভ্যন্তরে ঘটে সেগুলো ধীরে ধীরে
স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে আসলে তখন পূর্বের নিয়মেই মাসিক শুরু হয়। এক্ষেত্রে কারো
সময় একটু কম লাগে আবার কারো সময় একটু বেশি লাগে , তাছাড়াও যারা ব্রেস্ট ফিডিং
করা তাদের ক্ষেত্রে মাসিক হতে একটু বেশি সময় লাগে আর যারা ব্রেস্ট ফিডিং ব্রেস্ট
করার না তাদের ক্ষেত্রে সময় তুলনামূলক কম লাগে। তবে সাধারণত সিজারের পরে নির্গত
স্রাব ও ব্লিডিং বন্ধ হওয়ার প্রায় ৩-৪ মাসের মধ্যে প্রথম মাসের শুরু হতে পারে
তবে এই সময়টি নির্ধারিত নয় কারো কারো ক্ষেত্রে কারো বেশি সময় লাগতে পারে এবং
কারো ক্ষেত্রে এর চেয়ে কম সময়ও লাগতে পারে সবটাই নির্ভর করে শরীরের অভ্যন্তরীণ
পরিবর্তনের উপর। আশা করি সিজারের কত দিন পর মাসিক হয় বিষয়টি বুঝেছেন।
সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয়
সিজারের পর কত দিন ব্লিডিং হয় এ বিষয়টি অনেকেই জানতে চান। কারণ সিজারের পর
কতদিন ব্লিডিং হয় এই বিষয়ে সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে অনেকেই উদ্বিগ্ন হয়ে
পড়েন। তাই সিজারের পর কতদিন ব্লিডিং হয় এই বিষয়টি ভালোভাবে জেনে নেওয়া
উচিত।সিজারিয়ান ডেলিভারি পরে মাসিকের রাস্তায় বেশ কিছুদিন রিডিং হতে পারে,
এবং এর পেছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। এর মধ্যে একটি স্বাভাবিক কারণ হলো
প্রসবকালীন রক্তপাত। তবে এই স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিক কারণটি ছাড়াও সিজারের পর
ব্লিডিং হওয়ার আরো বেশি কিছু কারণ রয়েছে যেমন-
- রক্তশূন্যতা
- ফাইব্রয়েড
- দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা লেবার পেন
- অতিরিক্ত শারীরিক ওজন
- জরায়ুর সমস্যা ইত্যাদি
এছাড়াও সিজারের অপারেশনের সময় বেশ কিছু রক্তনালী কাটা পড়ে যায় , আর সিজারের পরে ব্লিডিং হওয়ার এটি হলো আরেকটি উল্লেখযোগ্য কারণ। কিছু জন্মের সময় প্লাসেন্টা অপসারণের পরেও যদি মহিলাদের জরায়ু সঠিকভাবে সংকুচিত না হয় তাহলে, রক্তনালী গুলো বন্ধ হতে পারেনা যার ফলে দীর্ঘদিন ব্লিডিং হতে পারে। সিজারের পরে সাধারণত দীর্ঘদিন ধরে যে ব্লিডিং কি আমরা দেখতে পাই সেটি আসলে কোন রক্তক্ষরণ নয় এটি এক ধরনের স্রাব। মাতৃগর্ভে থাকা দীর্ঘ দিনের দূষিত পদার্থগুলো মাসিকে রাস্তা দিয়ে সিজারের পরে স্রাব বের হতে থাকে।
কখনো তরল আকারে আবার কখনো গোটা গোটা হয়ে এই প্রাব নির্গত হতে পারে।
স্বাভাবিকভাবে এই স্রাব অন্ততপক্ষে ৬-৭ সপ্তাহ চলতে থাকে। প্রথমে
বেশি ব্লিডিং হলেও ধীরে ধীরে এর মাত্রা কমতে থাকে এবং আস্তে আস্তে বাদামি
থেকে সাদা-আকার ধারণ করে। সিজারের ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্লিডিং হলে ভয় বা উদ্বিগ্ন
হওয়ার কিছু নেই তবে যদি ৬ সপ্তাহ পরেও যদি ব্লিডিং এর পরিমাণ না কমে কমে তবে
অবশ্যই দ্রুত ডাক্তারি পরামর্শ নেয়া উচিত। আশা করছি সিজারের পর কতদিন
ব্লিডিং হয় এই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন।
মন্তব্য, আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে সিজারের পর কত দিন
ব্লিডিং হয় এবং সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় এই বিষয়টির সাথে আরো বেশ কিছু
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিয়েছেন। এই বিষয়গুলো যদি
আপনি ঠিকমতো অনুসরণ করতে পারেন তাহলে কোন জটিলতা ছাড়াই আপনি সুস্থভাবে জীবন
কাটাতে পারবেন। যদিও এই কাজগুলোকে অনেকেই অবহেলা করে এড়িয়ে যান কিন্তু এই কাজটি
করা মোটেই উচিত নয়।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url