পিত্তথলির পাথর কেন হয় - পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ - পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ
পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বা এই রোগটি সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশি হতে দেখা যায়, তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে যে এই রোগটি হয় না তেমনটি নয় বিভিন্ন সময় পুরুষদেরও পিত্তথলিতেও পাথর হয়ে থাকে তবে এর সংখ্যা নারীদের তুলনায় অনেক কম। আজকে আমরা জানবো পিত্তথলির পাথর কেন হয় , পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ । দীর্ঘদিন যদি পিত্তথলিতে পাথর থাকে তাহলে এখান থেকে প্রাণঘাতী ক্যান্সার রোগ সৃষ্টি হতে পারে এই জন্য , পিত্তথলির পাথর সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন।
পিত্তথলির পাথর হওয়ার রোগটি যেহেতু দিন দিন ক্রমশ বেড়েই চলেছে এবং এর থেকে
সৃষ্টি হতে পারে ক্যান্সারের মতন মরণ ব্যাধি এই কারণে আমাদের সকলেরই পাথর
সম্পর্কে মৌলিক এবং বিস্তারিত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। আজকের এই পোস্টের
মাধ্যমে আপনাদেরকে জানানো হবে পিত্তথলির পাথর কেন হয় , পিত্তথলির পাথর গলানোর
ঔষধ এবং পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ সহ পিত্তথলি সংক্রান্ত আরো বিভিন্ন ধরনের
তথ্য। আর এই তথ্যগুলো জানতে হলে অবশ্যই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে
পড়ুন।
সূচিপত্রঃ পিত্তথলির পাথর কেন হয় - পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ - পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ
- পিত্তথলির পাথর কেন হয়
- পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ
- পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ
- পিত্তথলির পাথর হলে করণীয়
- পিত্তথলির পাথর অপারেশনের পর করণীয়
পিত্তথলির পাথর কেন হয়
গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার পিছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। শুধু মাত্র একটি কারণেই গলব্লাডারে বা পিত্তথলিতে পাথর হয় বিষয়টি এমন নয়। আজকে আমরা পিত্তথলির পাথর কেন হয় এ বিষয়টি জানবো। পিত্তথলির পাথর কেন হয় বিষয়টি আপনার জানা না থাকলে, বিষয়টি জেনে নিতে পারেন। পিত্তরস যদি কোন কারণ পিত্তথলিতে জমা হয়ে থাকে তাহলে অথবা পিত্তরস যদি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ঘন হলে সেক্ষেত্রে পিত্ত রস জমাট বেঁধে পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
পিত্তরসের ভেতরে যেসব উপাদান গুলো রয়েছে সেই উপাদানগুলো যদি কোন কারনে কম বা
বেশি হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে পিত্তথলিতে পাথর হয়। আবার যদি গলব্লাডারে বা
পিত্তথলিতে কোন রূপ প্রদাহ থাকলে অথবা কোন কারনে যদি পিত্তথলিতে প্রদাহের সৃষ্টি
হয় সে ক্ষেত্রে গলব্লাডার স্টোর হওয়াটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। এসব
ছাড়াও পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার পেছনে আরো যেসব কারণ রয়েছে সেগুলো হল, অনিয়মিত
বা অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং হরমোনের তারতম্যের কারণে সৃষ্টি হতে পারে
থলির পাথর।
আরো পড়ুনঃ
ভিটামিন বি এর অভাবে কি রোগ হয়
গলব্লাডার স্টোনের পেছনে আরো কিছু সাধারন কারণ থাকে যেমন-পানি কম খাওয়া ,
স্বাভাবিকের তুলনায় শারীরিক ওজন বেশি হওয়া, মাসিক বা অন্য কোন কারনে অতিরিক্ত
ক্ষরণ হয়। যাদের শরীরে আগে থেকেই উচ্চ রক্তচাপ , ডায়াবেটিস জাতীয় অসুখ রয়েছে
তাদের ক্ষেত্রে পিত্তথলিতে পাথরের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যে সকল মেয়েরা অতিরিক্ত
জন্ম নিরোধক ও সবগুলো খায় তাদের পিত্তথলির পাথরে বেশি হতে দেখা যায়। সহজ ভাবে
বলতে গেলে বলতে হয় পিত্তরস জমে জমে পিত্ত পাথর তৈরি হয় , আশা করি বুঝতে পেরেছেন
পিত্তথলির পাথর কেন হয়।
পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ
পিত্তথলির পাথর কেন হয় সেই বিষয়টি আমরা জেনে নিয়েছি এবার আমরা জানবো পাথরের লক্ষণ। পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ যেহেতু এখন অনেকেই হয়ে থাকে সেই কারণে আমাদের জেনে রাখা উচিত পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ গুলো। পিত্তথলির পাথর যেকোন বয়সে মানুষেরই হতে পারে। যদি আপনি না জানেন , পিত্তথলিতে পাথর হলে কি কি অসুবিধা হয় বা পিত্তথলি পাথরের লক্ষণ গুলো কি তাহলে এই বিষয়গুলো এখনই জেনে রাখুন। তাহলে জেনে পিত্তথলির পাথরের লক্ষণগুলো।
অনেক সময় কোন উপসর্গ ছাড়াই পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে আবার অনেক সময় পিত্তথলিতে
পাথর হলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতার উপসর্গ দেখা দেয়, পিত্তথলি পাথরের
উপসর্গ বা লক্ষণগুলো হলো গুলো হল,
- পেটের ডান দিকে ব্যথা হওয়া। অনেক সময় এই ব্যথা ডান দিকের কাঁধ পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে।
- যে কোন খাবারে খেলেই পেটে গ্যাস বা এসিডিটি সমস্যা হওয়া।
- রিচ ফুড বা পোলাও মাংস জাতীয় ভারি খাবার গুলো খেলে পেট ব্যথার সাথে গ্যাস এবং বমি বমি ভাব হতে পারে।
- মাঝে মাঝে কাঁপুনি সহকারে জ্বর আসা
- জন্ডিস বা হেপাটাইটিস এর সমস্যা দেখা দেওয়া
পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ
পিত্তথলিতে পাথর হলে অথবা আপনি যদি কোন ভাবে বুঝতে পারেন যে আপনার
পিত্তথলিতে পাথর রয়েছে তাহলে সর্বপ্রথমে আপনার কে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল ভাল
কোন ডাক্তারই পরামর্শ গ্রহণ করা। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পিত্তথলির
পাথর গলানোর ঔষধ রয়েছে। যদি রোগীর ধরন , রোগের তীব্রতা , রোগীর চারিত্রিক
বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য নিয়ে ঠিকঠাক মতন এই হোমিও ওষুধগুলো
প্রয়োগ করা যায় তাহলে , পিত্তথলির পাথর গলানো সম্ভব। আপনাদের সুবিধার জন্য
পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ গুলোর নামের তালিকা লিখে দেওয়া হয়েছে । আপনার
যদি পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ গুলোর প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি এখান থেকে সেই ওষুধ
গুলোর নাম জেনে নিতে পারেন।
- ন্যাট্রাম সালফারিকাম
- ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকা
- চেলিডোনিয়াম
- নাক্সভোমিকা
- লাইকোপোডিয়াম
- কার্ডোয়াস মেরিনাস
- চায়না
- কোলেস্টেরিনাম
- কলোসিন্থ
- লাইকোপোডিয়াম
- ন্যাট্রাম সালফ
- ভিরেট্রাম অ্যালবাম
- ব্যাপ্টিসিয়া
- ব্রায়োনিয়া
- ক্যাল্কেরিয়া কার্ব
- ক্যামোমিলা
- চেলিডোনিয়াম
- ডায়াস্কোরিয়া ভিলোসা
- হাইড্রাস্টিস
- ইপিকাক
- আইরিস
- ক্যালি বাই
- ক্যালি কার্ব
- ল্যাকেসিস
- লিথিয়াম কার্ব
- নাক্স ভম
- ফসফরাস
- সেপিয়া
পিত্তথলির পাথর হলে করণীয়
উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি বলে বিভিন্ন কারণে পিত্তথলির পাথর হতে
পারে, এবং পাথরের কোন নির্দিষ্ট বয়স নেই যে কোন বয়সে এই রোগটি দেখা দেওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। এবার আমরা জানবো এবং সতর্ক হবো করণীয় বিষয়ে। অনেক
রকম শারীরিক ও আর্থিক অসুবিধার কারণে অনেক সময় পিত্তথলিতে পাথর
ধরা পড়লেও ইমিডিয়েট অপারেশন করানো সম্ভব হয় না। আর গলব্লাডার বা
অন্য কোন সমস্যায় প্রথমেই অপারেশনের চিন্তা আর না করে আমাদের চেষ্টা করে
দেখা উচিত যে কোন সতর্কতা মাধ্যমে বা অন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে সমস্যা
গুলো প্রাকৃতিকভাবে সেরে যায় কিনা। তাই আজকে আমরা জানবো পিত্তথলির পাথর হলে
করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পিত্তথলির পাখাগুলো
করণীয় বিষয় গুলো কি কি।
আপনি যদি বুঝতে পারেন যে আপনার পিত্ত থলিতে পাথর রয়েছে তবে প্রথমে যত দ্রুত
সম্ভব কোন রেজিস্টার ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। এরপর
পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ডাক্তার আপনাকে যে পরামর্শ দিবে সেই অনুযায়ী চলা
দরকার। আপনার গল ব্লাডারের স্টোনের অবস্থা দেখে ডাক্তার যদি আপনাকে সাজেস্ট
করে দ্রুত অপারেশনের জন্য তাহলে অবশ্যই আপনাকে কাজটি করে ফেলা উচিত।
গলব্লাডারের অপারেশন আপনি দুইভাবে করতে পারেন।
- ল্যাপারাস কপির মাধ্যমে
- পিত্তথলি কেটে বাদ দেওয়ার মাধ্যমে
তবে আপনার পিত্তথলির পাথর যদি প্রাথমিক অবস্থায় বা ছোট আকারে থাকে এবং আপনার
বিশেষ কোনো সমস্যা না হয় তাহলে অথবা আপনার যদি অপারেশনের কিছু দিন দেরী থাকে
তাহলে, আপনার উচিত কিছু নিয়মকানুন এবং সতর্কতা মেনে চলবে।
আরো পড়ুনঃ
হরমোনের সমস্যা দূর করার উপায়
পিত্তথলিতে পাথর দেখা দিলে সর্বপ্রথমে আপনার খাবার দাবারের উপরে বিশেষ নজর
দেওয়া উচিত। এই অবস্থায় ভারী খাবার গুলো বাদ দিয়ে সুষম খাবার খাবারগুলোতে
ক্যালরির মাত্রা কম থাকে এই ধরনের খাবার গুলো খেতে হবে। খাবার তালিকায়
সবসময় ফাইবার যুক্ত খাবার গুলো যেগুলো খুব সহজেই হজম করা সম্ভব এই জাতীয়
খাবার গুলো রাখা উচত। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে আপনি রাখতে পারেন
- লাল আটা
- লাল চাল
- খোসা সহ ডাল
- সবুজ শাকসবজি
- ফলমূল
- পিনাট বাটার ইত্যাদি
আপনি যদি পিত্তথলির পাথরের সমস্যায় ভুবেন তাহলে অবশ্যই আপনার বিভিন্ন ধরনের তেল চর্বি জাতীয় খাবার বিশেষ করে মুরগির চামড়া এবং গরুর মাংসের তেল এড়িয়ে চলতে হবে এবং খাবার রান্না করার সময় অতিরিক্ত তেল এবং মসলা ব্যবহার করা যাবে না। গলব্লাডারের স্টোন দেখা দিলে অবশ্যই আপনাকে বাজারের কৌটা জাতকরণ খাবারগুলো বাদ দিতে হবে। এ অবস্থায় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন। গলব্লাডারে স্টোনের ক্ষেত্রে শসা, লেবুর রস , রসুন , অলিভ অয়েল , কালোজিরার গুড়া , কালোজিরা তেল , মধু এই খাবারগুলো স্টোন দূর করতে আপনার শরীরকে সাহায্য করতে পারি এবং এই জাতীয় খাবার গুলো আপনার গলব্লাডারের স্টোন কে বড় হতে দেওয়া রোধ করতে পারে।
গলব্লাডারের স্টোনের সমস্যা জনিত কারণে বা শরীর সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই
খাদ্য তালিকা থেকে অতিরিক্ত চিনি এবং লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। ভিটামিন সি
এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স জাতীয় খাবার গুলো এই রোগ থেকে সারিয়ে উঠতে আপনাকে
বিশেষভাবে সাহায্য করবে তাই গলব্লাডার স্টোনের রোগীরা ভিটামিন সি এবং ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স জাতীয় খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় যুক্ত করুন
পিত্তথলির পাথর অপারেশনের পর করণীয়
আপনি যদি পিত্তথলির পাথরের সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব
ডাক্তারি পরামর্শ গ্রহণ করে সেটি অপারেশন করিয়ে নেয়ায় ভালো। কারণ দীর্ঘদিন
যদি পিত্তথলিতে পাথর থেকে যায় তাহলে এখান খাবার হজমের সমস্যা থেকে শুরু
করি বিভিন্ন ধরনের জটিল অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। আর আপনি যদি ইতোমধ্যে
পিত্তথলির পাথর অপারেশন করিয়ে থাকেন অথবা পিত্তথলির পাথর অপারেশন করানোর কথা
ভাবেন তবে অবশ্যই আপনার জেনে রাখা ভালো অপারেশনের পর করণীয় বিষয়
সম্পর্কে। আপনি যদি পিত্তথলির পাথর অপারেশনের পর করনীয় বিষয় সম্পর্কে
না জানেন তাহলে হয়তোবা অপারেশনের সেই ক্ষত বা কাটা স্থান থেকে রোগ
জীবাণুর সংক্রমণ ঘটতে পারে এবং এখান থেকে ইনফেকশনেরও সৃষ্টি হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ভিটামিন ডি এর অভাবে কি হয় এবং ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কি কি
পিত্তথলির পাথর অপারেশনের পর কিছুদিন আপনাকে আপনার খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন
আনতে হবে। প্রথম প্রথম কয়েকদিন আপনাকে নরম এবং সহজে হজম হয় এই জাতীয় খাবার
গুলো গ্রহণ করতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি অথবা তরল জাতীয় খাবার গুলো খেতে
হবে । পিত্তথলির পাথর অপারেশনের পর অপারেশনের রোগীকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে
, চর্বিযুক্ত অথবা অতিরিক্ত তেল মশলাযুক্ত খাবারগুলো যেন খাদ্য তালিকায়
না থাকে।
পিত্তথলির পাথর অথবা যে কোন অপারেশনের পর চিনি বা চিনি যুক্ত খাবার গুলো
কয়েকদিন এড়িয়ে চলুন , কারণ তিনি শরীরের শতকরার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে
যা অপারেশনের ক্ষত সারাতে বাধা সৃষ্টি করে এবং যার ফলে ক্ষতস্থান থেকে
সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে । শুধু চিনি নয় এই অবস্থায় ক্যাফেইন জাতীয় খাবার
গুলো খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেয়া উচিত। পিত্ত থলির পাথর সহ বিভিন্ন
অপারেশনের রোগীদের ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গুলো বেশি খাওয়া উচিত কারণ এগুলো
অপারেশনের ক্ষত শুকাতে অত্যন্ত কার্যকরী ।
মন্তব্য, এই পোস্টটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ করে থাকেন তাহলে
এতক্ষণে নিশ্চয়ই পিত্তথলির পাথর কেন হয় , পিত্তথলির পাথর গলানোর ঔষধ এবং
পিত্তথলির পাথরের লক্ষণ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিয়েছেন। আপনার যদি
পিত্তথলির পাথরের সমস্যা থেকে থাকে তবে অচিরেই কোন রেজিস্টার ডাক্তারের
পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং ডাক্তারি পরামর্শ মত চলার চেষ্টা করুন ।
কেননা আপনার অবহেলা থেকেই সৃষ্টি হতে পারে পিত্তথলিতে থাকা স্টোনটি মরণব্যাধি
ক্যান্সারের কারণ।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url