তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ - দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়
মেয়েদের মাসিক সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য সমস্যা হল সময় মতন মাসিক না হওয়া। সময় মতন মাসিক না হওয়ার পেছনে শারীরিক দুর্বলতা এবং শারীরিক জটিলতা দুটো কারনই থাকতে পারে। প্রেগনেন্সি ছাড়া মাসিক বন্ধ থাকা কখনোই কোন শুভ লক্ষণ নয়। আর তাই আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ এবং দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানব।
সূচিপত্রঃ তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ - দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়
- তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ
- দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়
- বন্ধ মাসিক চালু করার উপায়
- পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ
তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ
তারিখ অনুযায়ী অনেক মেয়েরই মাসিক হয়না।তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হয়া কোন ভাবেই শরীরের জন্য ভালো কোন লক্ষণ নয় ,তাই তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হলে মেয়েদের চিন্তার শেষ থাকে না।তবে অনেক মেয়েই জানে না তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ সম্পর্কে।তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ গুলো সম্পর্কে প্রতেক মেয়েরই জেনে রাখা উচিত।তাই আজকে আপনাদের জানাব তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ গুলো।
তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ এর পেছনে সমস্যাটি মোক্ষম ভূমিকা পালন করে সেটি হল-এক ধরনের হরমোনের তারতম্যতার কারণে , যেটাকে বলা হয়ে থাকে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম। পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম হলো তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি কারণ। তবে তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার আরও বেশ কিছু কারণ রয়েছে। মেয়েদের সঠিক সময়ে মাসিক হওয়ার ব্যাপারটি অনেকাংশই নির্ভর করে শারীরিক সুস্থতার উপরে, এই কারণে শারীরিকভাবে সুস্থ না থাকলে অনেক সময় তারিখ অনুযায়ী মাসিক হয় না। অনেক সময় ঠান্ডা লাগা জনিত কারণে যেমন-সর্দি কাশি , গলা ব্যথা , জ্বর ইত্যাদি অথবা অন্য যে কোন কারনে শরীর অসুস্থ থাকলে সে ক্ষেত্রে অনুযায়ী মাসের না হওয়ার সমস্যাটি দেখা যায়।
এছাড়াও তারই অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ এর পেছনে রয়েছে , শারীরিক ওজনের
তারতম্যতা অর্থাৎ স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বা কম ওজন , অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস
, তো পর এবং পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া, অতিরিক্ত স্ট্রেস বা মানসিক
চাপ। টিনেজারদের ক্ষেত্রে অপরিপক্ক ডিম্বাশয় এর কারণে সাধারণত তারিখ
অনুযায়ী মাসিক হয় না। এ সকল কারণগুলো ছাড়াও জরায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ
, যেমন -ফাইব্রোয়েড , জরায়ু ক্যান্সার , জরায়ুতে টিউমার থাকলে কারণে তারিখ
অনুযায়ী মাসিক হয় না। কোন কারনে মিস ক্যারেট হয়ে যাওয়ার পর কয়েক মাস তারিখ
অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার সমস্যাটি দেখতে পাওয়া যায় আবার জন্মনিরোধক বিভিন্ন
পদ্ধতি অবলম্বন করা হলেও মাসিক হওয়ার নির্দিষ্ট সময়ের তারতম্য দেখা যায়।
দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায়
অনেক সময় বিভিন্ন মহিলারা দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়ে
থাকেন। আমাদের আশেপাশে থাকা বেশ কিছু উপকরণ এবং খাদ্য তালিকায় কিছু
পরিবর্তন আনার মাধ্যমে আমরা মাসিক হওয়ার উপায় বের করতে পারি। অনেকেই দ্রুত
মাসিক হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানেন না , তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আজকে আমরা জানবো
দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় গুলোর সম্পর্কে। ঔষধের মাধ্যমে মাসিক হওয়ানোর চেয়ে ,
ঘরোয়ায় সকল পদ্ধতি অনুসরণ করে দ্রুত মাসিক ভরানো তা বেশি নিরাপদ কারণ বিভিন্ন
ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে মাসিক রেগুলার করলে এই ওষুধগুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
হিসেবে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন ও জটিলতা লক্ষ্য করা যায়। তাই চলুন আর দেরি না
করে জেনে নিন ঘরোয়া ভাবে দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় গুলো।
এ্যালোভেরা রস সেবনঃ আশেপাশে থাকা অত্যন্ত উপকারী এই এলোভেরা রস এর
মাধ্যমে আপনি দ্রুত মাসিক হওয়াতে পারেন। কারণ আমরা আগেই জেনেছি সময় মতন মাসিক
না হওয়ার কারণে পেছনে রয়েছে ও হরমোনের তারতম্যতা আর অ্যালোভেরার রস
শরীরে হরমোনের ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং যার ফলে দ্রুত মাসিক
খাওয়ানোর ক্ষেত্রে এলোভেরা জেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পালন করে থাকে। দ্রুত মাসিক
হওয়ার জন্য এলোভেরার টাটকা পাতা থেকে রস এটি সকালে খালি পেটে খেলে কার্যকরী
ফল পাওয়া যাবে।
আরো পড়ুনঃ অনিয়মিত মাসিকের কুফল
আদা খাওয়ার মাধ্যমেঃ দ্রুত মাসিক হওয়ার আরেকটি উল্লেখযোগ্য এবং
কার্যকারী সমাধান পাওয়া যায় আদা খাওয়া। মাসিকের রক্তক্ষরণে সাহায্য করে এই
কারণে দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় হিসেবে আপনি নিশ্চিন্তে খেতে করতে পারেন আদা
নামক মসলা জাতীয় এই দ্রব্যটি। আদার রক্তক্ষরণে সহায়তা করে বলেই
প্রেগনেন্সির শুরুর দিকে ডাক্তাররা কাঁচা অথবা রান্নার কাজে আদার ব্যবহার না
করারই পরামর্শ দিয়ে থাকেন। দ্রুত মাসিক খাওয়ানোর জন্য ভরা পেটে রেগুলার সামান্য
পরিমাণ আদা কুচি অথবা আদার রস খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে আপনার অনিয়মিত মাসিকের
সমস্যা দূর হবে।
কাঁচা পেঁপে খাওয়াঃ অনিয়মিত মাসিক রেগুলার করার ক্ষেত্রে কাঁচা পেঁপে
পেতে রাখতে পারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। নিয়মিত কিছুদিন যদি কাঁচা পেতে অথবা
কাঁচা পেঁপের জুস খাওয়া যায় তাহলে এটি দ্রুত মাসিক হওয়ার ক্ষেত্রে এবং মাসিক
রেগুলার হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করে পাশাপাশি পেঁপে ক্যান্সার প্রতিরোধ
হিসেবেও কাজ করে।
আপেল সিডার ভিনেগারঃ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতার কথা আমরা অনেকেই
জানি। প্রতিদিন খালি পেটে পানির সাথে মিশিয়ে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার নিয়মিত
কিছুদিন পান করলে দ্রুত মাসিক হওয়ার ক্ষেত্রে এই পানীয়টি বিশেষ সাহায্য করবে।
তাই দ্রুত মাসিক খাওয়ানোর জন্য আপনি খালি পেটে খেতে পারেন অ্যাপেল সিজার ভিনেগার
তবে অবশ্যই পানির সাথে মিশিয়ে খেতে হবে, অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের প্রচুর
পরিমাণে এসিড থাকায় এটি সরাসরি খেলে দাঁতের সমস্যা সহ আরও বেশ কিছু সমস্যা
সৃষ্টি করতে পারে।
কাঁচা হলদ ও দুধঃ কাঁচা হলুদের মধ্যে এন্টি ইনফ্লামেটরি গুণ রয়েছে এবং কাঁচা হলুদ জরায়ুর সংকোচন ও প্রসারনের ক্ষেত্রেও যথেষ্ট ভূমিকা পালন করতে পারে এই কারণে যদি নিয়মিত কিছুদিন দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খাওয়া যায় তাহলে মাসিকের ব্যথা কমানোর পাশাপাশি দ্রুত মাসিক খাওয়ানোর ক্ষেত্রেও কাঁচা হলুদ ও দুধ বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পুষ্টিকর খাবার গ্রহণঃ দ্রুত মাসিক হওয়ার জন্য আপনার শরীর সুস্থ
থাকা অত্যন্ত জরুরি বিশেষ করে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গুলো। আর এই
কাজটি হয়ে থাকে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের
মাধ্যমে শরীর সুস্থ থাকে এবং হরমোন জনিত সমস্যা গুলো থাকে না, তাই দ্রুত মাসিকের
ক্ষেত্রে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী।
শরীর চর্চাঃ শরীরচর্চার মাধ্যমে আমাদের শারীরিক বিভিন্ন অসুবিধা গুলো
অনেকটাই দূর হয়ে যায়। এই কারণে আমাদের সকলের প্রতিদিন অন্তত পক্ষেই ২০ থেকে ৩০
মিনিট শরীর চর্চার অভ্যাস করা প্রয়োজন। শরীর চর্চা পেশির সংকোচন ও প্রসারণ এর
ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে থাকে। এ কারণে দ্রুত মাসিক খাওয়ানোর জন্য নিয়মিত শরীর
চর্চা করা অত্যন্ত জরুরী।
মানসিক চাপ কমানোঃ আমরা আগেও জেনেছি যে অনিয়মিত মাসিকের পেছনের কারণগুলোর মধ্যে একটি কারণ হলো মানসিক চাপ। তাই দ্রুত মাসিক হওয়াতে হলে অবশ্যই আপনাকে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে। আর মানসিক চাপ মুক্ত থাকার জন্য আপনি মেডিটেশনের সাহায্য নিতে পারেন। এই যোগ ব্যায়ামগুলো আপনার স্ট্রেস কম করতে এবং মানসিক চাপমুক্ত রাখতে অনেকটাই হেল্পফুল হবে।
বন্ধ মাসিক চালু করার উপায়
এবার আমরা জানবো বন্ধু মাসির চালু করার উপায় সম্পর্কে। অনেক সময় দেখা
যায় মাসিক বন্ধ হওয়ার বয়সের আগেই শারীরিক সমস্যার কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে
গেছে। এই পরিস্থিতিতে বন্ধ-মাসিক চালু করার উপায় গুলো জানা থাকলে বিভিন্ন ধরনের
সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। তাই আজকে আমরা বন্ধ মাসির চালু করার উপায় গুলো
সম্পর্কে আলোচনা করব এবং জানবো। দেরি না করে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক গন্ধ
মাসিক চালু করার উপায় গুলো।
বয়সের আগে মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণগুলোর পেছনে মূলত রয়েছে হরমোনের সমস্যা,
শরীরের পুষ্টি এবং আয়রনের ঘাটতি , শরীফ চর্চার অভাব , মানসিক দুশ্চিন্তা এবং
সময় মতন খাবার গ্রহন। আর এই কারণে বন্ধু মাসিক চালু করার জন্য আমাদেরকে এই
সকল বিষয়গুলোর উপরে সচেতন হতে হবে, যেমন-হরমোন জনিত সমস্যার কারণে যেহেতু মাসিক
বন্ধ হয় সেই জন্য আমাদেরকে যে সকল খাবার খেলে হরমোনের ব্যালেন্স ঠিক থাকে সেই
খাবারগুলো খেতে হবে এবং খাদ্য তালিকায় যুক্ত করার চেষ্টা করতে হবে।
পুষ্টি ঘাটতি মাসিক বন্ধ হওয়ার বা অন্যান্য যেকোন সমস্যার জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে
দায়ী থাকে। কারণ মেয়েদের শরীরে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পুষ্টি থাকে না। সে
কারণে আমাদেরকে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় যুক্ত করতে হবে। শুধু
পুষ্টিকর নয় আমাদের খেয়াল রাখতে হবে আমাদের খাদ্য তালিকায় যেন যথেষ্ট পরিমাণে
আইরন জাতীয় খাবার থাকে কারণ আইরনের ঘাটতির ফলেও মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার
সমস্যা দেখা দেয় আর বন্ধ মাসিক চালু করতে আয়রন যুক্ত খাবার অত্যন্ত জরুরি।
আরো পড়ুনঃ কতটুকু সাদা স্রাব হওয়া স্বাভাবিক
বন্ধ মাসিক চালু করার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শরীরচর্চা করা।
শরীরচর্চার মাধ্যমে শুধু বন্ধু মাসিক চালু হয় না শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে
একটি সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত ওজন করতেও শরীরচর্চা বিশেষ প্রয়োজনীয়। বিভিন্ন
গবেষণাতেও দেখা গেছে যারা নিয়মিত শরীর চর্চা করেন তাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত
মাসিকের সমস্যা খুব কম হয়। সুতরাং বন্ধু মাসিক চালু করতে অবশ্যই আপনাকে
শরীরচর্চার উপরে বিশেষ যত্নবান হতে হবে।
এছাড়াও মাসিক চালু করার জন্য , আদা , কাঁচা পেঁপে, জিরা ,আপেল সিডার ভিনেগার ,
এই খাবারগুলো বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে। বন্ধ মাসিক চালু করার জন্য আপনিকে
খাবার তালিকায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার যুক্ত করতে হবে। কারণ
ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো মাসিক নিয়মিত করার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখে।
পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ
মেয়েদের পিরিয়ড মাসিক হওয়ার একটি নির্দিষ্ট বয়স রয়েছে , বেশিরভাগ নারীদের ক্ষেত্রে ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে মেনোপজ হওয়ার লক্ষণগুলো বেশি চোখে পড়ে। মাসিক শুরু হওয়ার যেমন বিশেষ কিছু লক্ষণ রয়েছে , মেনপোজ অথবা পিরিয়ড বন্ধ হওয়ারও বিশেষ কিছু লক্ষণ রয়েছে। কিন্তু আমাদের মধ্যে অধিকাংশ নারীদেরই জানা নেই পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে। তাই চলুন আজকে জেনে নেওয়া যাক পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে। মেনোপোজ বা পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ গুলো হল,
- হঠাৎ করে শরীরে ঘামের মাত্রা বেড়ে যাওয়া
- হাড়ের ভেতরে ব্যথা ও পায়ে ব্যথা
- মেমরি লস শুরু করা
- খিটখিটে মেজাজ ও অতিরিক্ত রেগে যাওয়া
- অনিদ্রা
- সেক্সে আগ্রহ না থাকা
- মাসিকের রাস্তা বা যোনিপথ শুকনো হওয়া
- ইস্ট্রোজেন হরমোন উৎপাদন বন্ধ হতে শুরু করা
- শরীরে লোমের মাত্রা বেড়ে যাওয়া
মন্তব্য, আশা করছি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের আশানুরূপ বিভিন্ন প্রশ্নের
উত্তর গুলো ভালোভাবে পেয়ে গেছেন। আপনাদের মধ্যে কারো যদি অনিয়মিত মাসিকের
সমস্যা থেকে থাকে তাহলে দ্রুত মাসিক হওয়ার উপায় গুলো অনুসরণ করুন, আর
তারপরেও যদি মাসিক না হওয়ার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই পেটের ব্যাপারে সচেতন
হন এবং ভাল কোন গাইনি ডক্টরের এর পরামর্শ গ্রহণ করুন।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url