২৫০+ সন্ধির উদাহরণ - সন্ধি কাকে বলে ও কত প্রকার
বাংলা ব্যাকরণের বিশেষ অংশ জুড়ে রয়েছে সন্ধি । সন্ধি অর্থ মিলন , মানুষ একে অপরের সাথে কথা বলার সময় কথাকে শ্রুতি মধুর করার জন্য তুলনামূলক সংক্ষিপ্ত ভাবে প্রকাশ করে থাকে। আর মনের ভাবকে সংক্ষিপ্তভাবে প্রকাশ করার জন্য আমাদের জানতে হবে সন্ধি। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব সন্ধি কাকে বলে ও কত প্রকার এবং বিভিন্ন সন্ধির উদাহরণ সম্পর্কে।
বাংলা ব্যাকরণ সম্পূর্ণ রূপে জানতে হলে অবশ্যই সন্ধি বিষয়ে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন
। কারণ সন্ধি হলো বাংলা ব্যাকরণ এর অন্যতম একটি অংশ। বাংলা ব্যাকরণ এর সন্ধি
সম্পর্কে জানার জন্য তাই এই পোস্টের মাধ্যমে আজকে আলোচনা করা হবে সন্ধি কাকে
বলে ও কত প্রকার এবং বিভিন্ন সন্ধির উদাহরণ সম্পর্কে। সন্ধি সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য জানতে হলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
সূচিপত্রঃ ২৫০+ সন্ধির উদাহরণ - সন্ধি কাকে বলে ও কত প্রকার
- সন্ধি কাকে বলে
- সন্ধি কত প্রকার ও কি কি
- সন্ধির প্রয়োজনীয়তা
- স্বরসন্ধি কাকে বলে
- ব্যঞ্জনসন্ধি কাকে বলে
- বিসর্গ সন্ধি কাকে বলে
- স্বরসন্ধির উদাহরণ
- ব্যঞ্জনসন্ধির উদাহরণ
- বিসর্গ সন্ধির উদাহরণ
- খাঁটি বাংলা সন্ধির উদাহরণ
সন্ধি কাকে বলে
আজকে আমরা আলোচনা করব সন্ধি কাকে বলে এই বিষয়টি। কারণ বাংলা ব্যাকরণ এর
মধ্যে বড় একটি অংশ জুড়ে রয়েছে সন্ধি তাই আমাদের জেনে রাখা
ভালো সন্ধি কাকে বলে। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য সন্ধির সংজ্ঞা বা সন্ধি কাকে
বলে তুলে ধরা হলো।
সন্ধি কাকে বলেঃ সন্ধি অর্থ মিলন। মানুষ যখন কথা বলে তখন শব্দগুলো শ্রুতিমধুর ও সহজ করার জন্য কিছুটা সংক্ষিপ্ত করে উচ্চারণ করে। ফলে কখনো কখনো পাশাপাশি অবস্থিত দুটি শব্দের ধ্বনি মিলে এক হয়ে যায়, কিংবা ধ্বনির প্রভাবে অন্য ধ্বনিটি লোপ পায় বা পরিবর্তিত হয়ে নতুন একটি শ্রুতিমধুর শব্দ তৈরী হয় তাকে ব্যাকরণে সন্ধি বলে
সন্ধি কত প্রকার ও কি কি
- তৎসম
- খাঁটি বাংলা সন্ধি
স্বরসন্ধি কাকে বলে
ব্যঞ্জনসন্ধি কাকে বলে
বিসর্গ সন্ধি কাকে বলে
সন্ধির প্রয়োজনীয়তা
সন্ধি কাকে বলে এবং সন্ধি কত প্রকার ও কি কি জানার পরে এবার আমাদের জানতে হবে
প্রয়োজন। বাংলা ব্যাকরণ সঠিকভাবে জানার জন্য তাই জেনে নিন সন্ধির
প্রয়োজনীয়তা কি।
সন্ধির প্রয়োজনীয়তা ঃউচ্চারণে সহজ প্রবণতা এবং শ্রুতিমাধুর্য সৃষ্টির জন্য সন্ধির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। সন্ধির মাধ্যমে নতুন শব্দ তৈরী হয়, শব্দের আকার সংক্ষিপ্ত ও সুন্দর হয়। নিচে সন্ধির প্রয়োজনীয়তা প্রদত্ত হলো-
i. শব্দ গঠনে সন্ধি অনন্য ভুমিকা পালন করে।
ii. ধ্বনি পরিবর্তনে সন্ধির রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা
iii. শব্দ ও উচ্চারণ সংক্ষিপ্ত করার প্রয়োজনে সন্ধির দ্বারস্থ হতে হয়
iv. সন্ধি ভাষায় গতিময় প্রাঞ্জলতা সৃষ্টি করে।
v. শুদ্ধ বানান এবং উচ্চারণে সন্ধির ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ
স্বরসন্ধির উদাহরণ
- অন্বিত = অনু + ইত
- অতীশ = অতি + ঈশ
- অপরাপর = অপর +অপর
- অরুণোদয় =অরুণ + উদয়
- অতীত = অতি + ইত
- অভীষ্ট = অভি + ইষ্ট
- অন্যান্য = অন্য + অন্য
- অতীব = অতি + ইব
- অজন্ত = অচ্ + অন্ত
- অন্বষণ =অনু + এষণ
- অত্যধিক = অতি + অধিক
- অর্ধাসন = অর্ধ + আসন
- অত্যুক্তি = অতি + উক্তি
- অত্যাচার = অতি + আচার
- অভ্যুত্থান = অভি + উত্থান
- অধীশ্বর =অধি + ইশ্বর
- অভ্যুদয় = অভি + উদয়
- অগ্ল্যুৎপাত =অগ্নি + উৎপাত
- অন্বিত = অনু + ইত
- অধমর্ণ = অধম + ঋণ
- অর্ধেক = অর্ধ + এক
- অত্যাশ্চর্য =অতি + আশ্চর্য
- অবনীন্দ্র = অবনী + ইন্দ্র
- অত্যচ্চ = অতি + উচ্চ
- অবনীশ্বর = অবনী + ইশ্বর
- অত্যন্ত = অতি + অন্ত
- অন্বয় = অনু + অয়
- অতুলৈশ্বর্য = অতুল + ঐশ্বর্য
- আশাতীত = আশা + অতীত
- আদ্যন্ত = আদি + অন্ত
- আইনানুগ = আইন + অনুগ
- আশাতিরিক্ত = আশা + অতিরিক্ত
- আজ্ঞাধীন = আজ্ঞা + অধীন
- আশানুরূপ = আশা + অনুরূপ
- ইত্যাদি = ইতি + আদি
- কথামৃত = কথা + অমৃত
- কারাগার = কারা + আগার
- গঙ্গোর্মি = গঙ্গা + ঊর্মি
- গিরীন্দ্র = গিরি + ইন্দ্র
- গবেষণা = গো + এষণা
- গায়ক = গৈ + অক
- গবাক্ষ = গো + অক্ষ
- গবেন্দ্র = গো + ইন্দ্র
- গবাদি = গো + আদি
- গত্যন্তর = গতি + অন্তর
- গ্রন্থাগার = গ্রন্থ + আগার
- চয়ন = চে + অন
- চরাচর = চর + আচর
- চলোর্মি = চল + ঊর্মি
- ছাত্রাবাস = ছাত্র + আবাস
- জনৈক = জন + এক
- জলাশয় = জল + আশয়
- তথাপি = তথা + অপি
- তৃষ্ণার্ত = তৃষ্ণা + ঋত
- তিলেক = তিল + এক
- তথৈব = তথা + এব
- তন্বী = তনু + ঈ
- দেবালয় = দেব + আলয়
- দেবর্ষি = দেব + ঋষি
- দেবেন্দ্র = দেব + ইন্দ্র
- নরাধম = নর + অধম
- নয়ন = নে + অন
- নিন্দাই = নিন্দা + আই
- নরেশ = নর + ঈশ
- নদ্যম্বু = নদী + অম্বু
- নায়ক = নৈ + অক
- নাবিক = নৌ + ইক
ব্যঞ্জনসন্ধির উদাহরণ:
- বাক্ + দান = বাগদান
- উৎ + হার = উদ্ধার
- বাক্ + দত্তা = বাগদত্তা
- তদ্ + হিত = তদ্ধিত
- তদ্ + ছিদ্র = তচ্ছিদ্র
- উৎ + যম = উদ্যম
- কুৎ + ঝটিকা = কুজ্বটিকা
- তদ্ + জাতীয় = তজ্জাতীয়
- উৎ + লেখ = উল্লেখ
- পদ্ + হতি = পদ্ধতি
- উৎ + হৃত = উদ্ধৃত
- তদ্ + সম = তৎসম
- বি + ছেদ = বিচ্ছেদ
- আ + ছাদন = আচ্ছাদন
- প্রতি + ছবি = প্রতিচ্ছবি
- তরু + ছায়া = তরুচ্ছায়া
- প্রিয়ম্ + বদা = প্রিয়ংবদা
- তদ +শক্তি = তচ্ছক্তি
- বশম্ + বদ = বংশবদ
- তৎ + মধ্যে = তন্মধ্যে
- সম +খ্যা = সংখ্যা
- উৎ + শৃঙ্খল = উচ্ছৃঙ্খল
- সম + হার = সংহার
- বৃহৎ + পতি = বৃহস্পতি
- রাজ্ + নী = রাজ্ঞী
- সম + যোগ = সংযোগ
- গম্ + তব্য = গন্তব্য
- সম্ + লগ্ন = সংলগ্ন
- সম্ + ঘটন = সংঘটন
- কিম্ + বা = কিংবা
- যজ্ + ন = যজ্ঞ
- সম্ + শয় = সংশয়
- বাক + ময় = বাঙ্ময়
- সর্বম্ + সহা = সর্বংসহা
- কিম্ + চিৎ = কিঞ্চিৎ
- সম্ + বাদ = সংবাদ
- সম্ + ঘাত = সংঘাত
- উৎ + স্থান = উত্থান
- সম্ + চয় = সংচয়
- উৎ + ডীন = উড্ডীন
- সম্ + গীত = সংগীত
- আ + দিশ + ত = আদিষ্ট
- উৎ + ঘাটন = উদঘাটন
- বুধ্ + ত = বুদ্ধ
- উৎ + বন্ধন = উদ্বন্ধন
- বট্ + ছায়া = বটচ্ছায়া
- তদ্ + রূপ = তদ্রূপ
- উৎ + স্থিত = উত্থিত
- শম্ + কা = শঙ্কা
- উৎ + স্থাপন = উত্থাপন
- সম্ + চয় = সঞ্চয়
- হিন্ + সা = হিংসা
- সম্ + ন্যাস = সন্ন্যাস
- সম্ + কার = সংস্কার
- সম্ + ধান = সন্ধান
- সম্ + বর্ধনা = সংবর্ধনা
- সম্ + তাপ = সন্তাপ
- আ + কৃষ + ত = আকৃষ্ট
- সম্ + গত = সংগত
- দুহ্ + ত = দুগ্ধ
- সম্ + ঘ = সংঘ
- মুচ্ + ত = মুক্ত
- সৃজ + ত = সৃষ্ট
- অহম্ + কার = অহংকার
- ষষ্ + থ = ষষ্ঠ
- সম্ + যম = সংযম
- গুহ্ + ত = গূঢ়
- সম্ + রক্ষণ = সংরক্ষণ
- গো + য = গব্য
- সম্ + লাপ = সংলাপ
- তৎ + কর = তস্কর
- কৃষ্ + তি = কৃষ্টি
- দৃশ্ + তি = দৃষ্টি
- সম্ + কৃত = সংস্কৃত
- সম্ + সার = সংসার
- যাচ্ + না = যাচঞা
- সিচ্ + ত = সিক্ত
- উৎ + ফুল্ল = উৎফুল্ল
- ষট্ + ঋতু = ষড়ঋতু
- বিপদ + সংকুল = বিপৎসংকুল
- তৎ + অন্ত = তদন্ত
- হৃৎ + ত = হৃষ্ট
- ণিচ্ + অন্ত = ণিজন্ত
- এক + ছত্র = একচ্ছত্র
- সৃষ + তি = সৃষ্টি
- মুখ + ছবি = মুখচ্ছবি
- নশ + ত = নষ্ট
- কথা + ছলে = কথাচ্ছলে
- তদ্ + পর = তৎপর
- কষ্ + ত = কষ্ট
- তদ্ + ভব = তদ্ভব
- নিষ্ + থা = নিষ্ঠা
- মৃদ্ + পাত্র = মৃৎপাত্র
- উৎ + নতি = উন্নতি
- হৃদ্ + পিণ্ড = হৃৎপিণ্ড
- উৎ + নয়ন = উন্নয়ন
- তদ্ + ফল = তৎফল
- উৎ + নাসিক = উন্নাসিক
- উদ্ + সর্গ = উৎসর্গ
- মৃৎ + ময় = মৃন্ময়
- তদ + ময় = তন্ময়
- উৎ + স্থির = উত্থিত
- বিপদ + উন্মুক্ত = বিপন্মুক্ত
- দিক + নির্ণয় = দিঙনির্ণয়
- শম্ + কর = শংকর
- কিম + তু = কিন্তু
- শম্ + ত = শান্ত
- কিম্ + বা = কিংবা
- সম্ + বরণ = সংবরণ
- তদ্ + ত্ব = তত্ত্ব
- সম্ + সদ = সংসদ
- তদ্ + কাল = তৎকাল
- সম্ + বিধান = সংবিধান
- বাক্ + ধারা = বাগধারা
- সৎ + গুরু = সদগুরু
বিসর্গ সন্ধি:
- দুঃ + চিন্তা = দুশ্চিন্তা
- দুঃ + ছেদ্য = দুশ্ছেদ্য
- নিঃ + চরিত্র = দুশ্চরিত্র
- নিঃ + চিত = নিশ্চিত
- নিঃ + তার = নিস্তার
- নিঃ + কাম = নিস্কাম
- নিঃ + কলঙ্ক = নিষ্কলঙ্ক
- নিঃ + কৃতি = নিষ্কৃতি
- নিঃ + প্রয়োজন = নিষ্প্রয়োজন
- নিঃ + অতিশয় = নিরতিশয়
- নিঃ + অবধি = নিরবধি
- নিঃ + মল = নির্মল
- নিঃ + রস = নীরস
- নিঃ + রব = নীরব
- নিঃ + শ্বাস = নিঃশ্বাস
- নিঃ + স্তব্ধ = নিঃস্তব্ধ
- নিঃ + ঠুর = নিষ্ঠুর
- মনঃ + অন্তর = মনোন্তর
- মনঃ + হর = মনোহর
- ধনু + টঙ্কার =ধনুষ্টংকার
- বহিঃ + কৃত = বহিষ্কৃত
- চতুঃ + পদ = চতুষ্পদ
- আয়ুঃ + কাল = আয়ুষ্কাল
- অন্তঃ + অঙ্গ = অন্তরঙ্গ
- অহঃ + অহ = অহরহ
- নিঃ + আকার = নিরাকার
- আশীঃ + বাদ = আশীর্বাদ
- দুঃ + যোগ = দুর্যোগ
- মনঃ + অভিলাষ = মনোভিলাষ
- মনঃ + রম = মনোরম
- সদ্যঃ + জাত = সদ্যজাত
- তিরঃ + ধান = তিরোধান
- অতঃ + এব = অতএব
- শিরঃ + উপরি = শিরউপরি
- অন্তঃ + ধান = অন্তর্ধান
- পুনঃ + উক্ত = পুনরুক্ত
- পুনঃ + আয় =পুনরায়
- অন্তঃ + গত = অন্তর্গত
- শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ
- দুঃ + তর = দুস্তর
- জ্যোতিঃ + ময় = জ্যোতির্ময়
- ধনুঃ + বিদ্যা = ধনুর্বিদ্যা
- মনঃ + তাপ = মনস্তাপ
- মনঃ + কাম = মনস্কাম
- তেজঃ + কর = তেজস্কর
- বাচঃ + পতি = বাচস্পতি
- নমঃ + কার = মনস্কার
- ভাঃ + কর = ভাস্কর
- পুনঃ + বার = পুনর্বার
- পুনঃ + জন্ম = পুনর্জন্ম
- দুঃ + দম = দুর্দম
- নিঃ + ঝর = নির্ঝর
- সরঃ + বর = সরোবর
- ইতঃ + তত = ইতস্তত
- নিঃ + রোগ = নীরোগ
- অন্তঃ + হিত = অন্তর্হিত
- নিঃ + শেষ = নিঃশেষ
- অন্তঃ + করণ = অন্তঃকরণ
- মনঃ + কষ্ট = মনঃকষ্ট
- চুতঃ + সীমা = চতুঃসীমা
- দুঃ + সহ = দুঃসহ
- অধঃ + পাত = অধঃপাত
খাঁটি বাংলা সন্ধি:
- সোনা + আলি = সোনালি
- মিথ্যা + উক = মিথ্যুক
- পাঁচ + এক = পাঁচেক
- কাচাঁ + কলা = কাঁচকলা
- ছেলে + আমি = ছেলেমি
- ঘোড়া + দৌড় = ঘোড়দৌড়
- অর্ধ + এক = অর্ধেক
- যত + দিন = যদ্দিন
- ভাই + ইয়া = ভাইয়া
- মা + এর = মায়ের
- গা + এর = গায়ের
- রাজা + এ = রাজায়
- জায়গা + এ = জায়গায়
- বেশি + কম = বেশকম
- চড় + চড়ি = চচ্চড়ি
- ঘি + এর = ঘিয়ের
- পাঁচ + সিকা = পাঁশশিকা
- হাট + বাজার = হাটবাজার
- মিশ + উক = মিশুক
- তিল + এক = তিলেক
- বট + গাছ = বটগাছ
- নাত + জামাই = নাজ্জামাই
- পাঁচ + সের = পাঁচসের
- ঘোড়ার + ডিম = ঘোড়ারড্ডিম
- ধর্ + না = ধন্না
- পাঁচ + জন = পাজ্জন
- ডাক + ঘর = ডাগঘর
- শাক + ভাত = শাগভাত
- আর্ + না = আন্না
- যা + আ = যাওয়া
- খা + আ = খাওয়া
- দুই + এ = দুইয়ে
- যা + ইচ্ছে = যাচ্ছে
- দিল্লী + ঈশ্বর = দিল্লীশ্বর
- ঢাকা + ঈশ্বরী = ঢাকেশ্বরী
- খানি + এক = খানেক
- মেয়ে + আলি = মেয়েলি
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url