লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির ৯টি উপায় - লিভার সিরোসিস কি ভাল হয়
Raihana Rija
লিভার সিরোসিস অত্যন্ত জটিল এবং মারাত্মক একটি রোগ। শুরু থেকে যদি লিভার
সিরোসিসের ব্যাপারে সতর্ক না হওয়া যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে এই রোগের কারণে মৃত্যু
ঘটতে পারে। শুধু লিভার সিরোসিস রোগে প্রতিবছর সারা বিশ্বের প্রায় সাড়ে চার থেকে
পাঁচ লক্ষ লোক আক্রান্ত হয়। লিভার সিরোসিস থেকে বাঁচতে তাই আজকে আপনাদেরকে জানাবো
লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির উপায় এবং লিভার সিরোসিস কি ভালো হয় এই বিষয়ে
বিস্তারিত।
লিভার সিরোসিস হল লিভারের একটি ক্রনিক অসুখ। আপনাদের মধ্যে লিভারের রোগে যারা
আক্রান্ত আছেন এবং যারা এই রোগের ঝুঁকিতে রয়েছেন তাদের প্রত্যেকেরই লিভার
সিরোসিস থেকে মুক্তির উপায় গুলো জেনে রাখা উচিত এবং সব সময় এই ব্যাপারে সচেতন
হওয়া উচিত। যারা লিভারের এই নিরব ঘাতক রোগটি সম্পর্কে জানতে চান তারা অবশ্যই
এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন , কেননা এই পোস্টে থাকছে লিভার সিরোসিস থেকে
মুক্তির ৯টি উপায় ছাড়াও লিভার সিরোসিস সম্পর্কে আরো গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন
তথ্য।
সূচিপত্রঃ লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির ৯টি উপায় - লিভার সিরোসিস কি ভাল
হয়
লিভার সিরোসিস হলো লিভারের এক ধরনের ক্রনিক রোগ এই রোগটি অত্যন্ত জটিল এবং বলা
চলে প্রায় অনিরাময়যগ্যো। লিভার বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে যখন ধীরে
ধীরে এর কোষ গুলো কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে , তখন লিভারের এই পর্যায়েটিকে
বলা হয় লিভার সিরোসিস। লিভার সিরোসিস হলে এর কোষগুলো ধীরে ধীরে শক্ত হতে থাকে
এবং ক্ষুদ্র দানা বাধার মধ্যে দিয়ে ফাইব্রোসিসে পরিণত হয় এবং ফাইভব্রোসিস আরো
জটিল আকার ধারণ করে তখনই দেখা দেয় লিভার সিরোসিসের। লিভার সিরোসিস হলে যকৃত তার
কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সাধারণত লিভার সিরোসিস হলো লিভার ক্যান্সারের
পূর্ব পরিস্থিতি। মূলত হেপাটাইটিস বি , সি , ডি এই ভাইরাস গুলোর
কারণে যখন দীর্ঘদিন ধরে লিভারে প্রবাহ চলতে থাকে তখন তার এক পর্যায়ে লিভার
সিরোসিস দেখা দেয় , এছাড়াও ফ্যাটি লিভার থেকে ফাইব্রোসিসের এবং
ফাইব্রোসিসের এক পর্যায়ে লিভার সিরোসিস হয়। আশা করি লিভার সিরোসিস কি তা বুঝতে পেরেছেন।
লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির উপায়
লিভার সিরোসিস এর রুগী পৃথিবীতে যে হারে বাড়ছে তাতে লিভার সিরোসিস নামটি
বর্তমানে আমাদের জন্য একটি আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে।যেহেতু লিভার সিরোসিস শেষ পরিণতি হতে পারে মৃত্যু, তাই এ ব্যাপারে আমাদের
সকলের সচেতন হওয়া উচিত এবং জেনে রাখা উচিত লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির উপায়
গুলো। এই মারাত্মক রোগটি থেকে মুক্ত থাকতে হলে আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে সেগুলো হল,
রুটিন মাফিক চলার চেষ্টা করাঃ অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন আমাদের অনেকাংশেই
লিভারের অসুখের সাথে জড়িত তাই লিভার সিরোসিস থেকে বাঁচতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই
রুটিন মাফিক চলার চেষ্টা করতে হবে। রুটিন মাফিক চলাফেরা বলতে সময় মতন খাওয়া ,
সময়মতো ঘুমানো , সময় মতন ঘুম থেকে ওঠা এই বিষয়গুলো বোঝাই। অনেক সময় আমরা
খাবার ঠিক মতন খাই না দেখা যায় সকালের নাস্তা ১১/১২টায় করি , দুপুরেরটা বিকালে
করি, রাতেরটা ইচ্ছামতন যখন খুশি তখন করি কোন সময় করি না। ঘুমের ক্ষেত্রেও দেখা
যায় ইলেকট্রিক ডিভাইস গুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে করতে অনেক রাত পর্যন্ত
কারণে অকারণে আমরা জেগে থাকি। এই ধরনের অনিয়মতান্ত্রিক খাওয়া এবং ঘুম অনেক অংশে
আমাদের শরীরে এক্সট্রা ফ্যাট জমতে সাহায্য করে। এবং শরীর ও লিভারে ফ্যাট তোমার এক
পর্যায়ে দেখা যায় ফ্যাটি লিভার ,ফাইব্রোস এবং পরিশেষে সিরোসিস।
পর্যাপ পানি পান করাঃ লিভার সিরোসিস সহ যেকোনো অসুখের জন্য পর্যাপ্ত পানি
পান করা অত্যন্ত প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে আমাদের শরীর সুস্থ
থাকে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীরের মধ্যে থেকে বিষাক্ত উপাদান গুলো বের হয়ে
যায়। শরীরের অভ্যন্তরে বিষাক্ত উপাদান না থাকায় লিভার ভালো থাকে যার ফলে লিভার
সিরোসিস থেকে মুক্ত থাকা যায়।
স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করাঃ বাইরের অস্বাস্থ্যকর ভাজাপোড়া এবং ফাস্টফুড
খাওয়ার কারণে দিন দিন ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে এবং এর থেকে
এক পর্যায়ে দেখা দিচ্ছে লিভার সিরোসিস। তাই আমাদেরকে বাইরে সকল ভাজাপোড়া বা
ফাস্টফুড খাবার পরিহার করতে হবে তবেই আমরা লিভার সিরোসিসের আশঙ্কা থেকে মুক্ত
থাকতে পারবো। খাবারের পরিবর্তে আমাদেরকে স্বাস্থ্যকর এবং সহজে হজম হয় এইরকম
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার গুলো বেশি বেশি খেতে হবে এতে করে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকবে
এবং লিভারের যেকোনো সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করবে।
প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার পরিহার করাঃ আমাদের লিভারের রোগ অথবা লিভার
সিরোসিস এ আক্রান্ত হওয়ার পিছনে আরেকটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো , আমরা দিন দিন
বাজারের প্রক্রিয়াজাতকরণ অথবা কৌশলা জাতকরণ কিংবা বলতে পারেন খাবার গুলোর উপরে
বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। এতে আমরা মনে করছি আমাদের সময় অনেকটা বেঁচে যাচ্ছে কিন্তু
আমরা আসলে চিন্তা করে দেখি না যে সামান্য একটু সময় বাঁচাতে গিয়ে আমরা আমাদের
জীবনটাকে বাঁচাতে পারছি না কারণ এই ধরনের প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবারগুলোতে প্রচুর
পরিমাণে প্রিজারভেটিভ দেয়া থাকে দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য। আর এই প্রিজারভেটিভ
লিভার ফিরোসিস এর আরেকটি প্রধান উল্লেখযোগ্য কারণ।
শরীর চর্চাঃ লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই প্রতিদিন
একটি নির্দিষ্ট সময় শরীর চর্চার জন্য বেছে নিতে হবে। শরীরচর্চার মাধ্যমে আমরা
আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মেদ বা ওজন ঝড়িয়ে ফেলতে পারব এতে করে ফ্যাটি লিভারের
সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে এবং লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়বে। আর লিভার সুস্থ থাকলে
তবেই আমরা লিভার সিরোসিস থেকে মুক্ত থাকতে পারবো। তাই প্রতিদিন নির্দিষ্ট টাইম
বের করে শরীর চর্চা করতে হবে যদি না পারা যায় তাহলে অন্ততপক্ষে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট
দ্রুত হাঁটার চেষ্টা করতে হবে।
অ্যালকোহল সেবন বন্ধ করাঃ আমরা আগেও জেনেছি যে অ্যালকোহল সেবনের ফলে লিভার
আক্রান্ত হয় এবং এর থেকে একসময় লিভার সিরোসিস দেখা যায় । এই কারণে অ্যালকোহল
সেবনের ক্ষেত্রে আমাদেরকে অত্যন্ত সচেতন হতে হবে হবে। কারণ আমরা যদি অ্যালকোহল
সেবন বন্ধ করতে না পারি তাহলে কোনভাবেই লিভারের রোগ বা লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত
হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে পারব না।
ব্যথা নাশক ওষুধ সেবন পরিহারঃ আমরাইতোমধ্যে জেনেছি যে বিভিন্ন ধরনের
ওষুধগুলো লিভার সিরোসিসের জন্য দায়ী থাকে। বিশেষ করে ব্যথা নাশক ওষুধ গুলো
সরাসরি আমাদের কিডনি এবং লিভারের উপরে ইফেক্ট করে। এই ব্যাথা নাশক ঔষধ গুলো
সেবনের ফলে একসময় লিভার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং দেখা যায় লিভার সিরোসিস।
তাই ব্যথা নাশক ওষুধগুলো যতটা কম পারা যায় তত কম খেতে হবে।
রেগুলার চেকাআপঃ যাদের বংশে কারো লিভারে আক্রান্ত হওয়ার নজির আছে তাদের
বিশেষ কেয়ারফুল হওয়া দরকার লিভার সিরোসিসের ব্যপারে,কারণ জন্মগত ভাবেও লিভার
সিরোসিস হয়ে থাকে । তাই এ ধরনের ব্যাক্তিদের উচিত বছরে এক বার করে হলেও রেগুলার
করানো ,এতে লিভারের সমস্যা ধরা পড়বে এবং যথাসময়ে এর চিকিৎসা শুরু করার মাধ্যমে
লিভার সিরোসিস নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
জাঙ্ক ফুড বা রিচ ফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুনঃ অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড বা রিচ
ফুড জাতীয় খাবার গুলো কম খেতে হবে এবং যেসব খাবার আমাদের শরীরের ভেতর থেকে
টক্সিক উপাদানগুলো সহজেই বের করতে সাহায্য করে, সেই জাতীয় খাবার গুলো খেতে হবে
যেমন পিয়াজ ও রসুন , লেবু পানি , অ্যাপেল সিডার ভিনেগার , টক দই ইত্যাদি এ
জাতীয় খাবার গুলো শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের হয়ে যেতে সাহায্য করে এবং ওজন
নিয়ন্ত্রণ করতেও কার্যকরী ভূমিকা রাখে তাই এই জাতীয় খাবার গুলো লিভার সিরোসিস
থেকে বাঁচতে খেতে হবে।
লিভার সিরোসিস কি ভাল হয়
লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হোক বা না হোক অনেকের মধ্যে একটি প্রশ্ন থাকে , লিভার
সিরোসিস কি ভাল হয়? আবার লিভার সিরোসিস এর রোগীরা উদ্বীগ্ন
থাকেন লিভার সিরোসিস কি ভাল হয় এ বিষটি নিয়ে। চলুন আজকে আপনাদেরকে
জানিয়ে দিই লিভার সিরোসিস কি ভাল হয় এই প্রশ্নের উত্তরটি। আপনাদেরকে আগেই
জানিয়েছি যে লিভার সিরোসিস হল লিভারের এমন একটি পরিস্থিতি যখন নাকি ক্রনিক লিভার
ডিজিজ থেকে লিভারের কার্যক্ষমতা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। আর লিভার এমন একটি
অর্গান যেটা একবার নষ্ট হয়ে গেলে সেটার আর পুনরায় ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
না। তবে শুধু এ কথাটি শুনে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই কারণ বর্তমানে আমাদের চিকিৎসা
পদ্ধতি অনেক উন্নত। লিভারের সমস্যায় আমরা যদি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা শুরু করতে
পারি তাহলে লিভারের অসুখগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
লিভার সিরসিস যদি প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্ত করা যায় তাহলে যেটুকু লিভার নষ্ট
হয়ে গেছে সেইটুকু বাদ দিয়ে লিভারের ভালো অংশটুকু প্রটেক্ট করার ব্যবস্থা করা
যায়। এবং বেশ কিছু নিয়মকানুন মেনে চলে মোটামুটি সুস্থ জীবন যাপন করা যায়।
কিন্তু আমরা যদি লিভারের সমস্যাগুলোকে অবহেলা করতে থাকে এবং লিভার পুরোপুরি নষ্ট
হয়ে যায় বা সম্পূর্ণ রূপে লিভার হিরো সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে,
লিভার সিরোসিস থেকে ভালো হওয়ার কোন আশা থাকেনা এবং এর অনিবার্য কারণ মৃত্যু হয়ে
দাঁড়ায় তবে বর্তমানে চিকিৎসা পদ্ধতি অনেক উন্নত হওয়ার প্রেক্ষিতে লিভার
সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেলেও লিভার ট্রান্সপ্লান্ট পদ্ধতি
আবিষ্কার হয়ে গেছে। তাই এখন লিভার নষ্ট হয়ে গেলে ট্রান্সপ্লান্ট পদ্ধতির
মাধ্যমে লিভার প্রতিস্থাপন করে বেঁচে থাকার আশা করা যায়।
যদিও লিভার প্লাস ট্রান্সপ্লান্ট আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে চালু হয়নি, বাংলাদেশের
শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ যেটি সকলের কাছে
পিজি হাসপাতাল নামে ব্যাপকভাবে পরিচিত সেখানে লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করা হয়। তবে
আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত এবং সিঙ্গাপুর সহ আরো কিছু দেশে ব্যাপকভাবে লিভার
ট্রান্সপ্লান্ট পদ্ধতি চালু হয়ে তবে সমস্যা হলো যে লিভার ফ্রান্স প্লান্ট
পদ্ধতিটি বেস্ট বহুল , যা কিনা সকলের সাধ্যের মধ্যে নয়। বিভিন্ন ডাক্তার এবং
ক্লিনিকের ধরন অনুযায়ী এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাতে গেলে লিভার ট্রান্সপ্লান্ট এর
জন্য প্রায় (খুব কম, কিছু বেশি) ৪০-৫০ লক্ষ টাকা ব্যয় করতে হয়।আশা
করি লিভার সিরোসিস কি ভাল হয় এর উত্তর পেয়েছেন।
লিভার সিরোসিস হলে কি হয়
আপনি কি জানেন লিভার হলে কি হয়। যদি না জেনে থাকেন তাহলে এ বিষয়ে কি আপনাদের
জন্য এখনই জানিয়ে দিচ্ছি। লিভার সিরোসিস হলে হলে শরীরে বেশ কিছু সমস্যা বা
জটিলতা দেখা দেয়। লিভার সিরোসিস হলে শরীরের যে সকল সমস্যাগুলো দেখা দেয় সেগুলো
হলো,
কাজে এনার্জি না পাওয়া , অর্থাৎ শরীর সবসময় দুর্বল লাগে
শরীরের বিলিরুবিনে মাত্রা বেড়ে যায়
শরীরের কালশিটে পড়া এবং এলার্জি বা চুলকানি বেড়ে যায়
খাদ্য অরুচি এবং পেতে হজমের সমস্যা দেখা দেওয়া।
হাত ,পা ,পেট ফুলে যাওয়া ও পানি জমা
শরীরে অ্যালুমিনের মাত্রা কমে যাওয়া
কোথাও কেটে গেলে সহজে রক্ত না বন্ধ হওয়া
যৌন শক্তি কমে যাওয়া।
মন্তব্য , যেহেতু আজকের এই পোস্টটি আপনারা লিভার সিরসির থেকে মুক্তির
উপায় গুলো ভালোভাবে জেনেছেন এবং লিভার সিরোসিস কি ভালো হয় সে সম্পর্কেও
বিস্তারিতভাবে জ্ঞান অর্জন করেছেন তাই অবশ্যই দুরারোগ্য এই ব্যাধি সম্পর্কে শুরু
থেকে সচেতন হন। আর লিভারের যেকোন সমস্যাকে এড়িয়ে না নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব
ডাক্তারি পরামর্শ গ্রহণ করুন কেননা লিভারের সাধারণ রোগ গুলোই ক্রনিক
পর্যায়ে গিয়ে লিভার সিরোসিসের আকার ধারণ করতে পারে।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url