থাইরয়েড কেন হয় এর ৬টি কারণ - থাইরয়েড নরমাল কত
আজকে আমরা এই পোস্টটি আলোচনা করব থাইরয়েড রোগ সম্পর্কে। কেননা বিশ্বের বিপুলসংখ্যক মানুষ থাইরয়েড এর রোগে আক্রান্ত বিশেষ করে থাইরয়েড হরমোনের কম বা বেশি হওয়ার সমস্যায় অধিকাংশ মানুষকে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। মানুষের হরমোন জনিত যে সকল সমস্যা রয়েছে তার মধ্যে থাইরয়েড এর অবস্থান দ্বিতীয়। যেহেতু এই রোগে বিশ্বের একটি বড় অংশের মানুষ আক্রান্ত তাই আজকে আমরা জানবো থাইরয়েড কেন হয় এর ৬টি কারণ এবং থাইরয়েড নরমাল কত এই বিষয়ে গুলো সম্পর্কে।
থাইরয়েড হলো এক ধরনের গ্রন্থী আর এই গ্রন্থি থেকে যে হরমোন নিঃসৃত হয় তাকে বলা হয় থাইরক্সিন হরমোন। এই হরমোনটি মানবদেহে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে অংশগ্রহণ করে থাকে আর যখনই শরীরের চাহিদা অনুযায়ী এই হরমোনটি সঠিক মাত্রায় নিঃসৃত হয় না তখন এই শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে থাকে। শরীরের থাইরয়েড হরমোন ঘাটটির কারনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাই এই রোগ থেকে সচেতন থাকার জন্য আজকে আমরা থাইরয়েড কেন হয় এর ৬টি কারণ এবং থাইরয়েড নরমাল কত ,থাইরয়েড হলে কি খাওয়া উচিত না এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। আর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে হলে অবশ্যই পোস্টটি আপনাকে সম্পূর্ণ করতে হবে। আর আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি না পড়েন তাহলে হয়তো অনেক বিষয়েই আপনার অজানা থেকে যাবে।
থাইরয়েড কেন হয়
থাইরয়েড হল একটি গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থী , এই গ্রন্থিটির অবস্থান আমাদের গলার সামনের দিকে। আর এই গ্রন্থি থেকে যেই হরমোন নিঃসরণ হয় সেই হরমোনকে বলা হয় থাইরয়েড হরমোন। শরীরের চাহিদা অনুযায়ী থাইরয়েড হরমোন যখন সঠিক মাত্রায় নিঃসরিত হয় না তখন দেখা দেয় থাইরয়েডের সমস্যা। তবে এখন প্রশ্ন হল থাইরয়েড কেন হয়। আপনারা অনেকেই থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত হলেও এখনো অধিকাংশ মানুষ জানে না থাইরয়েড কেন হয় তাই চলুন এই বিষয়টি এখন জেনে নেয়া যাক। এখন আপনাদের জানাবো থাইরয়েড কেন হয় এর ৬টি কারণ। থাইরয়েড হওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে তবে বিশেষ উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হলো -
- শরীরে আয়োডিনের অভাব অথবা
- শরীরে অধিক মাত্রায় আয়োডিন থাকা
- ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা বা সঠিকভাবে এ্যান্টি বডি তৈরি না হওয়া
- থাইরয়েড হতে পারে রেডিও আয়োডিন খেলে
- অনেক সময় গলার সার্জারির কারণেও থাইরয়েড হয়
- এছাড়াও থাইরয়েড হওয়ার পেছনে রয়েছে জেনেটিক কারণ
থাইরয়েডের সমস্যা
এতক্ষণে আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন থাইরয়েডের সমস্যা এর পেছনে থাকতে পারে একাধিক কারণ। থাইরয়েডের সমস্যা বলতে থাইরয়েড হরমোন কম বা বেশি হওয়া ছাড়াও থাইরয়েড গ্রন্থিতে টিউমার অথবা ক্যান্সারকেও বোঝায়। থাইরয়েডের সমস্যা গুলো জানানর পাশাপাশি থাইরয়েডের সমস্যা হলে শরীরে কোন কোন উপসর্গ গুলো প্রকাশ পেতে পারে সেই বিষয়েও আপনাদের জ্ঞান রাখা উচিত। থাইরয়েডের যে সমস্যা গুলো দেখলে দ্রুত ডাক্তারি পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত সেগুলো হলো,
- হঠাৎ করে ওজন অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া
- একটুতেই অনেক ক্লান্তি অনুভব করলে
- শীত বা গরমের সেনসিটিভিটি অত্যন্ত বেড়ে গেলে
- কোন কারণ ছাড়া হঠাৎ কণ্ঠস্বরে পরিবর্তন দেখা দিলে
- গলার পেছনে বা থাইরয়েড গ্রন্থি মাংসপিণ্ডের মতন ফোলা অনুভব করলে
- অতিরিক্ত মুড সুইং , ডিপ্রেশন , নার্ভাস ফিল হলে
- স্নায়বিক দুর্বলতা অনুভব করলে
- কোন কারণ ছাড়া ঘুমাতে সমস্যা বা দৃষ্টিশক্তির অসুবিধা বোধ করল
থাইরয়েড নরমাল কত
কিন্তু আপনার কোন আপনার আদৌ হাই-পো বা হাইপার থাইরয়েড আছে কিনা সরাসরি আলোচনায় ঢোকার আগে আমাদের জানতে হবে যে থাইরয়েড নরমাল কত না থাইরয়েড নরমাল রেঞ্জ কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে একটু ভ্যারি করতে পারে বা বদলাতে পারে । অনেকেই আপনারা জানতে চান থাইরয়েড নরমাল কত এ বিষয়টি। বয়স এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী শিশু এডাল্ট এবং প্রেগন্যান্ট মহিলাদেরশ ক্ষেত্রে শরীরে থাইরয়েড হরমোনের স্বাভাবিক মাত্রার কিছুটা তারতম্য দেখা যায়। কোন পরিস্থিতি বা কোন সময়ে থাইরয়েড নরমাল কত এই বিষয়টি এখন আপনাদের ক্লিয়ার ভাবে জানাবো।
শরীরের থাইরয়েড হরমোন সঠিক পরিমাণে আছে কিনা সেটি দেখার জন্য একটি পরীক্ষা করা হয় আর এই পরীক্ষাটিকে বলা হয় TSH এবং এর ফুল মিনিং হলো Thyroid-Stimulating Hormone। সুস্থ অবস্থায় একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরে থাইরয়েড নরমাল বা পারফেক্ট রেঞ্জ 0.4 থেকে 5 TSH. তবে ক্ষেত্র বিশেষে থাইরয়েডের যেহেতু কিছুটা তারতম্য হতে পারে কারনে 5 - 10 TSH মাত্রাকে বলা হয় সাব ক্লিনিকাল হাইপোথায়রয়েড জোন , এই অবস্থায় রোগীকে কোন চিকিৎসা বা ঔষধ প্রয়োগ করা হয় না অর্থাৎ TSH এর মাত্রা যদি ১০ এর নিচে থাকে তাহলে সাধারণ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করার মাধ্যমেই এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায় বা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা যায় তাই এই অবস্থাতে কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয়না।
তবে ,একজন প্রেগনেন্ট মহিলার ক্ষেত্রে প্রেগনেন্সির স্টেজ অনুযায়ী শরীরে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কিছুটা কম বা বেশি হতে পারে আর এই কারণে প্রেগন্যান্ট অবস্থায় থাইরয়েড ট্রিটমেন্ট টার্গেটও কিছুটা কম বা বেশি হিসেবে ধরা হয় যেমন - প্রেগনেন্সির প্রাথমক স্টেজে অর্থাৎ প্রথম তিন মাসের মধ্যে থাইরয়েডের স্বাভাবিক মাত্রা বা আপার কাট ধরা হয় 2.5।কিন্তু শারীরিক পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রেগনেন্সির প্রথম ২/৩ মাস থাইরয়েডের মাত্রা কমের দিকেও থাকতে পারে। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় দ্বিতীয় স্টেজে মহিলাদের থাইরয়েডের আপার কাট অফ ৩ মাত্রা ধরা হয় এবং কোন প্রেগনেন্ট মহিলার যদি থাইরয়েড আপার কাট অফ 5 বা এর বেশি থাকে তাহলে এই অবস্থায় তাকে চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস নরমাল রেঞ্জ কত
এছাড়াও জন্মের সময় নবজাতকের থাইরয়েড টেস্ট করানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কেননা অনেক শিশুই হাইপার থাইরয়েড নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তাই জন্মের পর পরই যদি এই টেস্টি করানো করানো হলে সহজেই চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব হয়। শিশু জন্মের পরপরই TSH এর মাত্রা বেশি থাকে এই সময় শিশুদের শরীরে স্বাভাবিক TSH সর্বোচ্চ মাত্রা ধরা হয় 20 । শিশু জন্মের পর থেকে সাত দিনের মধ্যে যদি TSH মাত্রা 20 থাকে তবে সেক্ষেত্রে এটি স্বাভাবিক আর যদি এই মাত্রাটি 20 এর বেশিহয় তাহলে কয়েকদিন পরে আবার টেস্ট করানোর পর প্রয়োজন অনুযায়ী চিকিৎসা শুরু করতে হয় আর যদি নবজাতক এর TSH মাত্রা ৪০ এর আশেপাশে পাওয়া যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু করা হয়। আশা করছি বুঝতে থাইরয়েড নরমাল কত পেরেছেন।
থাইরয়েড হলে কি খাওয়া উচিত না
এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো থায়রয়েড রুগীদের না খাওয়াই ভালো ,কারন এই খাবারগুলো থাইরয়েডের সমস্যা বাড়িয়ে দিয়ে পরিস্থিতি জটিল করে তুলতে পারে। থাইরয়েড রোগীদের খাদ্য তালিকা থেকে এই ধরনের খাবার গুলো বাদ দিতে হলে প্রথমে জানতে হবে থাইরয়েড হলে কি খাওয়া উচিত না সেই খাবার গুলো সম্পর্কে। আপনারা যারা থাইরয়েড হলে কি খাওয়া উচিত না এই বিষয়টি জানেন না তারা অবশ্যই থাইরয়েড রোগীর খাদ্য তালিকা প্রস্তুতের পূর্বে এ বিষয়টি ভালোভাবে জেনে নিন। এখন আপনাদেরকে জানাবো থাইরয়েড হলে কি খাওয়া উচিত না এবং কোন খাবার গুলো থাইরয়েডের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে সেই খাবারগুলোর সম্পর্কে। থাইরয়েড রোগীদের খাওয়া উচিত হবে না ,
দুধ বা দুধের তৈরি খাবারঃ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন থাইরয়েড রোগীদের ক্ষেত্রে দুধ বা দুধের তৈরি খাবার গুলো খুবই কম পরিমাণে খাওয়া বা পান করা উচিত কেননা এই জাতীয় খাবার গুলো হরমোনের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে এরা আওতায় টক দই পড়ে কিনা এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকার কারণে থাইরয়েড রোগীদের খাওয়া যাবে কিনা এই ব্যাপারে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
অতিরিক্ত ফাইবার জাতীয় খাবারঃ আমরা সকলেই জানি আমাদের শরীরের জন্য ফাইবার জাতীয় খাবার গুলো খুবই জরুরী , কিন্তু অতিরিক্ত ফাইবার জাতীয় খাবার গুলো থাইরয়েড রোগীর অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে তাই থাইরয়েড রোগীদের খাদ্য তালিকা থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারগুলো বাদ দেওয়া উচিত। থাইরয়েড রোগীদের খাদ্য তালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারগুলো পরিমাণ জেনে জেনে রাখতে বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
সয়াবিন জাতীয় খাবার ঃ সয়াবড়ি বা সয়াবিন জাতীয় খাবার গুলোও ডেকে আনতে পারে থায়রয়েড রুগীদের জন্য বিপদ কারণ এ জাতীয় খাবার গুলো থায়রয়েড ঔষধের কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয় যার ফলে যারা থাইরয়েড এর ঔষধ সেবন করেন তাদের শরীরে এই ঔষধ গুলো কাজ করতে পারেনা বিধায় থাইরয়েডের সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই থাইরয়েড রোগীদের সয়াবিন জাতীয় খাবার গুলো এড়িয়ে চলা অথবা খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করায় ভালো।
চিনি অথবা মিষ্টি জাতীয় খাবারঃ থাইরয়েড রোগীদের জন্য মিষ্টি বা চিনির তৈরি খাবারগুলো সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে যেহেতু চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো শরীরের ওজন বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে তাই হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীদের এই জাতীয় খাবার গুলো না খাওয়াই ভালো কারণ এতে শরীরের ওজন অতিরিক্ত এবং অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ধরনের রোগীরা তিনি জাতীয় খাবার গুলো খেলে তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।
প্যাকেটজাত বা কৌটাজাত খাবারঃ বিশেষজ্ঞদের মতে থাইরয়েড রোগীদের ক্ষেত্রে প্যাকেটজাত বা কৌটা জাত খাবার গুলো এড়িয়ে চলাই ভালো কেননা এই খাবারগুলোর মধ্যে থেকে প্রচুর পরিমাণে লবণ এবং সোডিয়াম পাওয়া যায় পাশাপাশি খাবার গুলো সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রিজারভেটিভ ইউজ করা হয় যা শরীরের অন্যান্য সমস্যা বাড়ানোর পাশাপাশি থাইরয়েড সমস্যা ও বাড়িয়ে দিতে পারে।
ফাস্টফুড জাতীয় খাবারঃ যারা থাইরয়েড আক্রান্ত রোগী রয়েছেন বা যাদের থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা রয়েছে তাদের ফাস্টফুড বা ভাজাপোড়া অথবা তেল চর্বিযুক্ত খাবারগুলো না খাওয়াই ভালো , কারণ এই খাবারগুলো শরীরে থাইরয়েড হরমোন তৈরিতে বাধা প্রদান করে।
ফুলকপি , পাতাকপি এবং ব্রকলিঃ সবজি জাতীয় খাবার গুলো আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী হলেও থাইরয়েড ক্ষেত্রে বেশ কয়েক প্রকারের সবজি আছে যেগুলো থাইরয়েডের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে সমস্যায় ফেলতে পারে আর এই জাতীয় সবজিগুলোর মধ্যে রয়েছে ফুলকপি , পাতা কপি , ব্রকলি ইত্যাদি।
ক্যাফেইনঃ যেসব খাবারের মধ্যে ক্যাফেইন রয়েছে , থাইরয়েডে আক্রান্ত রোগীদের এই জাতীয় খাবার গুলো না খাওয়াই ভালো। কেননা এই জাতীয় খাবার গুলো থাইরয়েডের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে যদি খেতেই হয় তাহলে একদম অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে যেমন-থাইরয়েড রোগীরা দিনের মধ্যে মাত্র এক কাপ কফি খেতে পারেন এর চেয়ে বেশি পরিমাণে কফি পান করলে সেক্ষেত্রে থাইরয়েডের সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
মন্তব্য , আপনারা এতক্ষণে নিশ্চয়ই ভালোভাবে জেনে নিয়েছেন থাইরয়েড হলে কি খাওয়া উচিত না এবং থাইরয়েড কেন হয় এর ৬টি কারণ , থাইরয়েড নরমাল কত এই বিষয়গুলো সম্পর্কে। থাইরয়েড হরমোন জনিত সমস্যা অনেক মানুষেরই থেকে থাকে তবে এই সমস্যা হলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নাই কারণ কিছুটা সচেতনতা এবং ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে জীবন যাপন করা ও পাশাপাশি ঔষধ সেবন করার মাধ্যমে খুব সহজেই এই রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই থাইরয়েড হয়ে আতঙ্কিত না হয়ে অবশ্যই সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করার মাধ্যমে রোগকে নিয়ন্ত্রণ করুন।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url